Foto Goethe-Institut / Soumya Sankar Bose

Anja Utler (D)

*1973 in Schwandorf, lebt nach vielen Jahren in Wien heute in Regensburg. Sie promovierte zur russischen Lyrik der Moderne und arbeitet als Dichterin, Essayistin und als Übersetzerin aus verschiedenen slawischen Sprachen sowie dem Englischen. Semesterweise unterrichtet sie an der Universität für angewandte Kunst in Wien.

Ihre jüngsten Buchpublikationen sind Von den Knochen der Sanftheit. Behauptungen, Reden, Quergänge (Edition Korrespondenzen, 2016) und manchmal sehr mitreißend. Über die poetische Erfahrung gesprochener Gedichte (transcript Verlag, 2016).

Anja Utlers dichterische Arbeiten haben meist eine schriftliche und eine akustische Form, daher gibt es zum Gedichtband brinnen (2006) eine gleichnamige CD, dem Buch jana, vermacht liegt eine hörbare Version bei. Anja Utlers poetische Arbeit wurde mehrfach ausgezeichnet, u.a. erhielt sie 2003 den angesehenen Leonce-und-Lena-Preis für Gedichte aus münden – entzüngeln (erschienen 2004).

Zuletzt wurde ihr für die "innovative Darstellung aktueller Themen wie Ökologie und Geschlecht in der Poesie" der Basler Lyrikpreis 2014 zugesprochen. Ihre Arbeit wird international wahrgenommen, ihre Gedichte erschienen in Zeitschriften und Anthologien in mehr als 20 Ländern, oder auch, z.B. in Schweden, Norwegen, Frankreich und den USA, als Bücher.

Anja Utler ist Honorary Fellow des International Writing Program in Iowa (IWP '14) und war 2015 Writer-in-Residence am Oberlin College, Ohio.

Samstag / Sat 29.10. - 19 Uhr
Poets Translating Poets - Versschmuggel mit Südasien

*1973 in Schwandorf and lived for several years in Vienna. She now lives in Regensburg. She has done her doctoral thesis on Contemporary Russian Poetry. She works as a poet, essayist and translator and translates from several Slavic languages as well as English. She teaches Applied Arts at the University in Vienna.

Her most recent book publications include Von den Knochen der Sanftheit. Behauptungen, Reden, Quergänge (Edition Korrespondenzen, 2016) and manchmal sehr mitreißend. Über die poetische Erfahrung gesprochener Gedichte (transcript Verlag, 2016).

Anja Utler’s poetry often includes a writtten and accoustical form, as a result the Poetry Volume brinnen (2006), has a CD with the same name and the book jana, vermacht also has an audio.

Her poetry has been awarded several times and among others she has received the prestigious Leonce-und-Lena Award for Poetry münden – entzüngeln (published in 2004). Recently she was awarded the Basler Poetry prize for her "innovative portrayal of the topical themes of Ecology and Gender in Poetry".

Her work is recognized internationally, her poetry has been published in magazines and anthologies in more than 20 countries and as book, for example in Sweden, Norway, France and USA. Anja Utler is an Honorary Fellow of the International Writing Program in Iowa and was the 2015 Writer-in-Residence at the Oberlin College in Ohio.

für daphne: geklagt

Im Lorbeer gewährt die verwandelte Daphne,
deren Name selbst den Lorbeer bezeichnet,
sich dem zum Dichter gewordenen Liebenden.

Karlheinz Stierle

 

Der Seidelbast ist wie andere Daphnearten
sehr stark giftig. [..] Die Blätter ähneln im
Aussehen denen des Lorbeerbaumes,
daher der Gattungsname Daphne.

Eintrag unter
www.heilpflanzen-suchmaschine.de

 

für daphne: geklagt

 

mir selbst: wie entstachelt! von ihm als: habe sich alles
gedreht bin: gewittert, gepirscht jetzt – ganz: der gehetzte
schweiß – schnell ich: durch äste, gestrüpp ihm entstürzen
die: fangen zu greifen an haken gepeitscht mir – schneller –
die flanken augen – nein – (..) weiß: ich muss durch da muss
– schleunigst – hin an den fluss, fluss –

 

 

bitten ihn: nimm mich kurz, vater, ich: tunke mich dir
in die schnellen und du dann: entlasse mich – rein – als die gischt
ja: als luft, luft –
und ich kraus dir entfliehend als dank das gesicht –

 

ja, schon: spritzt du triffst: mir die fesseln – frischst –
wirst mich lösen, lassen – gleich, sofort –

 


 

darf doch nicht – nein –
was: nimmst du dir –
selber – geradewegs – dir: auf den stickigen grund
gelaufen, festgesetzt: mit einem zug, ruck, nein,
reiße noch bäume mich einmal und stock –
muss: mich krümmen, ja kümmern: ins holz hinein
starren – was nimmst du mir: mich


 

sehe, als letztes: das schmückt dich jetzt, ja, mein
erblindetes bild wird, muss immer, gekraust, mit dir glitzern
und trüber, ja linsig: so schwimmt es – dein dank –
auch dem treiber im blick

 


 

wie trocken: mein arm macht – machte: die flanken – wie oft –
aufsprudeln, aus-
jetzt: nagen die, speicheln – bespringend – mich an –
machen platz dann: rankt er sich mir zu: und sein heißes fleisch –

feucht! fortwährend – richtest dich auf in mir, mich:
dass ich stehe ja blühe und trage darf: nichtmal die blätter
lassen, mir fallen: nur früchte ab – unwillkürlich: so bring ich die –
rotten, nähren: dir deinen grund

weiter nur kümmern, dörren nur: dürsten zu dürfen
hören: ich raschle den vögeln jetzt trockener nach –

senge! bitte, dürre den schatten ihm: von dieser roten stirn,
dass er: ausglüht – ja mir: diesen puls aus den spitzen,
dass ich mich: auslöse – rein – als geruch als entknisternde
luft mich einsenke einsinke – laubend entlaubend mich –
in: die niedrigen, bastigen triebe und sie: enttreibe mir
kirschig, ja gischtig entstrecke – aufzischle: iss davon, iss –


ডাফনের জন্য : বিলাপিত

আনিয়া উটলার
লরেল গাছের শরীরে রূপান্তরিত ডাফনে, যার বিশেষ নামটি স্বয়ং লরেল গাছকেই বোঝায়, নিজেকে কবি-হয়ে-ওঠা প্রেমিকের কাছে সমর্পণ করে। - কার্লহাইনৎস স্টিরলে

অন্যান্য ডাফনে প্রজাতির মতই সাইডেলবাস্ট অত্যন্ত বিষাক্ত। পাতাগুলি লরেল গাছের পাতার মত দেখতে, তাই তার বর্গীয় নাম ডাফনে।
- উৎস www.heilpflanzen-suchmaschine.de

নিজেকেই নিজে : যেন উৎপাটিত যেন তার থেকে : যেন সব কিছু
ঘুরে গেছে, আমি : অনুসৃত, পশ্চাদ্ধাবিত এখন - সম্পূর্ণ : তাড়িত আমি
স্বেদ -দ্রুত আমি : ডালপালা, ঝোপঝাড়ের মধ্য দিয়ে, তার থেকে দূরে উৎক্ষিপ্ত হতে চেয়ে
ওরা আঁকড়ে ছিনিয়ে নিতে আঁকশির চাবুক মেরেছে আমাকে - দ্রুততর -
পাঁজরের ওপর চোখের ওপর - না – ( ...) জানি : আমাকে হবেই যেতে, ভেদ করে , যেতে হবেই
- যতদ্রুত সম্ভব – ওই নদীর কাছে, নদী –
-
চাইছি তার কাছে : আমাকে একবারটি নাও , পিতা, আমি : নিজেকে ডুবিয়ে দিই তোমাতে
দ্রুত ঘুর্নিতে - আর তারপর তুমি : মুক্ত করে দাও আমায় – পবিত্র – জলোচ্ছ্বাসের মত
হ্যাঁ : বাতাসের মতো, বাতাস –
আর উৎক্রান্ত – আমি কৃতজ্ঞতাস্বরূপ একেঁ দেবো তোমার মুখে ঘুর্নির ভাঙা ঢেউ

-
হ্যাঁ, ইতিমধ্যেই : ছিটিয়ে দিচ্ছো ধাক্কা দিচ্ছো : আমার পায়ের বেড় - সতেজ করছো -
আমাকে মুক্ত করবে, চলে যেতে দেবে – এখনি, এই মুহূর্তে –

-
তা তো হতে পারে না – না
কী : নিয়ে নিচ্ছ তোমাতে

নিজে – সোজা – তোমার কাছে : আঠালো মাটিতে বেধে
দৌড়ে গেছি, দৃঢ়প্রোথিত : এক টানে , এক ঝটকায়, না,
উপড়ে নাও আরো গাছগুলো আমাকে একবার আর দেহকান্ড
অবশ্যই : আমাকে কুঁকড়ে, শুকিয়ে নেয় : কাষ্ঠের অন্দরে
স্থির চেয়ে থাকা : কী নিয়ে নিচ্ছ আমার : আমাকে

-
দেখো, শেষমেশ : তোমাকে সাজিয়ে তুলছে যা- হ্যাঁ , এখন আমার
অন্ধ অবয়ব থাকবে , অবশ্যই চিরকাল, ঘুর্নি কেটে তোমার সঙ্গে করবে ঝিলমিল
অস্পষ্ট ঘোলা পরকলাতেও তো সেইই সাঁতার কাটছে – ধন্য বটে! –
খেদাড়ের চাউনিটিতেও !

 

-
কী বিশুষ্ক : আমার বাহু হয়ে উঠছে - উঠেছে : পাঁজরগুলো থেকে নির্গলিত হয়েছে - যে কতবার -
বুদবুদ্‌ -
এখন : কাঁটা বেঁধায়, লালা ঝরায়, আমার ওপরে চড়ে
জায়গা করে । তারপর : সে জড়িয়ে জাপটে আমার দিকে : এবং তার উত্তপ্ত মাংস –

স্যাঁতসেঁতে ! অনবরত নিজেকে আমার মধ্যে তুলে ধরো, আমাকে :
যাতে আমি দাঁড়িয়ে থাকি, পুষ্পিত হই, আর বহন করি : এমনকি পাতাও
না ঝরাই, আমার থেকে ঝরে পড়ে : শুধু ফলগুলো – স্বতঃস্ফূর্ত : এভাবেই আমি আনি
পচন, পুষ্টি : তোমাকে তোমার মাটি
-
কেবল আরো ক্ষয়, কেবল শুকিয়ে যাওয়া : তেষ্টার অর্জন
শ্রবণ : আমি আরো শুকিয়ে ঝমঝম করে পাখিদের নকল করে বাজছি,

পোড়াও! নতি করি, শুষ্ক করো তার ছায়া : এই রাঙা কপাল থেকে
যাতে সে : জ্বলে শেষ হয়ে যায় – হ্যাঁ আমাকেও আশীর্ষ এই স্পন্দন
যাতে আমি নিজেকে : মুক্ত করি – বিশুদ্ধ – যেন সৌরভ যেন উন্মর্মরিত
বাতাস আমাকে ডুবিয়ে দেয় ডুবে যাই – পত্রায়িত হই, পত্রহীন হই
ভেতরে : নীচের নমনীয় মুকুলগুলোকে আর আমাকেও উন্মুকুলিত কর
যেন চেরিফল, হ্যাঁ ফেনিল আত্মোৎসারিত – হিসহিসিয়ে : খাও নিয়ে নিয়ে তা থেকে, খাও -

 

Übersetzung Bengali: Yashodhra Ray Chaudhari
weitere Versionen